‘ হোলির দিনের পড়ন্ত বিকেল । – হোলি যে – ঋতুতে হয় , তা হল

‘ গড়ন্ত ‘ শব্দের অর্থ হল –

পান্নালাল প্যাটেল ছিলেন

নিম গাছের নীচে গাঁয়ের একদল ছেলে জড়ো হয়ে যা খেলছিল , তা হল

‘ অদল বদল ‘ যে – দুই বন্ধুর গল্প , তাদের নাম হল

অমৃত ও ইসাবের কাছে নতুন যে – জিনিসটি ছিল , তা হল—

অমৃত ও ইসাবের জামা যে যে দিক থেকে একরকম ছিল

অমৃত ও ইসাব পড়ত –

অমৃতের বাড়িতে ছিলেন

দুজনের বাবা পেশায় ছিলেন

ইসাবের বাড়িতে ছিলেন

দুজনের একরকম পোশাক দেখে অমৃত ও ইসাবকে বলা হয়েছিল

_____ পাবার জন্য তুমি কী কাণ্ডটাই না করেছিলে । ‘

অমৃত তার বাবা – মা – কে জ্বালিয়েছিল –

নতুন জামা পাওয়াটা অমৃত ও ইসাবের পক্ষে কঠিন ছিল । কারণ

শোনামাত্র অমৃত ফতোয়া জারি করে দিল , — ‘ ফতোয়া ‘ শব্দের অর্থ হল

তাহলে তোমার কপালে কী আছে মনে রেখো ।’— এখানে কপালে আছে বলতে বলা হয়েছে

ইসাবের জামা ছিঁড়ে গিয়েছিল , কারণ—

‘ ও মরিয়া হয়ে বলল , ‘ ‘ ও ‘ হল –

অমৃত যেখানে লুকিয়ে ছিল , সেই স্থানটি হল –

” এরপর উনি গিয়ে ইসাবের বাবার গোয়ালঘর থেকে লুকিয়ে থাকা অমৃতকে বাড়ি নিয়ে এলেন ।’— উনি বলতে বোঝানো হয়েছে

অমৃত একেবারেই গররাজি ছিল –

ছেলেছোকরার দঙ্গল অমৃতকে কুস্তির উদ্দেশ্যে নিয়ে গেল –

যে – ছেলেটি অমৃতকে কুস্তি লড়তে ডেকেছিল , তার নাম

ইসাবের মেজাজ চড়ে গেল ।’— কারণ

সবাই যে যেদিকে পারে পালিয়ে গেল ‘ – কারণ –

ইসাবের জামার যতটা কাপড় ছিঁড়ে গিয়েছিল—

‘ ওরা ভয়ে কাঠ হয়ে গেল । ওদের ভয় পাওয়ার কারণ

এমন সময়ে শুনতে পেল’ –

মধুসূদনের অভিষেক ’ নামাঙ্কিত পাঠ্য অংশটি কোন্ কাব্য থেকে নেওয়া ?

‘ মেঘনাদবধ কাব্য ‘ – টির প্রকাশকাল –

ন – টি সর্গে বিভক্ত ‘ অভিষেক ‘ শীর্ষক কাব্যাংশটি কোন্ সর্গ থেকে গৃহীত ?

নীচের কোন্ নাটকটি মদুসূদনের নয় –

মধুসূদন দত্ত রচিত প্রহসনটি হল –

মাইকেল মধুসূদন দত্তের মৃত্যু হয়—

‘ কনক – আসন ত্যজি , বীরেন্দ্রকেশরী ‘ — বীরেন্দ্রকেশরী হলেন—

মধুসুদন যে – ছন্দের জনক , তা হল –

ধাত্রী প্রভাষার ছদ্মবেশে ইন্দ্রজিতের কাছে এসেছিলেন—

অম্বুরাশি – সুতা , ভগবতী ইন্দিরা সুন্দরী হলেন আসলে –

অম্বুরাশি – সুতা যার মৃত্যুসংবাদ দিলেন

সসৈন্যে সাজেন আজি ____ আপনি । ‘ ( শূন্যস্থান )

_____ সংহারিনু আমি রঘুবরে ; ( শূন্যস্থান )

‘ বৈরীদল ‘ শব্দের অর্থ—

‘ এ বারতা , এ অদ্ভুত বারতা ____ ( শূন্যস্থান )

‘ কোথায় পাইলে তুমি , শীঘ্ৰ কহ দাসে ।’— দাস হলেন –

‘ রক্ষ রক্ষঃকুলমান ‘ — রক্ষকুলের মান রক্ষা করবেন –

‘ রক্ষঃ – চূড়ামণি ‘ শব্দের অর্থ—

রোষে কুসুমদাম ছিড়ল –

রোষে কুসুমদাম ছিড়ল –

‘ পদ – তলে পড়ি শোভিল কুণ্ডল , –’কুণ্ডল ‘ শব্দের অর্থ—

____ বেড়ে স্বর্ণলঙ্কা । ‘ ( শূন্যস্থান )

‘ হেথা আমি বামাদল মাঝে ? ‘ — ‘ বামা ‘ শব্দের অর্থ –

দশাননাত্মজ ‘ হলেন –

ত্বরা করে আনতে বলা হয়েছে –

‘ ঘুচাব এ অপবাদ , বধি _____ ।

সাজিলা রথীন্দ্রষভ’- ‘ রথীন্দ্রবর্ষ ‘ শব্দের অর্থ –

‘ হৈমবতীসুত ‘ হলেন—

‘ বৃহন্নলারূপী কিরীটি , ‘ — ‘ কিরীটি ‘ হলেন –

বৃহন্নলারূপী কিরীটির গোধন উদ্ধারের সঙ্গী ছিলেন—

উদ্ধারিতে গোধন , সাজিলা শূর , _____ ” ( শূন্যস্থান )

‘ মেঘবর্ণ রথ ; চক্র _____ ।

‘ ধ্বজ ইন্দ্ৰচাপরূপী ; —– ইন্দ্ৰচাপরূপী ‘ বলতে বোঝায়

আশুগতি বেগে ছুটছে যেন –

রথে চড়ে বীর – চূড়ামণি বীরদর্পে , —’বীর – চূড়ামণি ‘ বলতে বলা হয়েছে –

‘ হেমলতা আলিদায়ে তরু – কুলেশ্বরে ‘ — ‘ হেমলতা ‘ হল –

কহিলা কাঁদিয়া ধনি ; ‘ — ‘ ধনি ‘ শব্দের অর্থ—

‘ কোথা প্রাণসখে , রাখি এ দাসীরে , ‘ —এখানে ‘ দাসী ‘ বলতে বোঝাচ্ছে –

‘ গহন কাননে ,_____ বাঁধিলে সাধে করি – পদ , ‘ ( শূন্যস্থান )

তবে কেন তুমি , গুণনিধি , ‘ —’গুণনিধি ‘ বলতে বোঝানো হয়েছে

‘ তাজ কি কিঙ্করীরে আজি ? ‘ — ‘ কিঙ্করী ‘ শব্দের অর্থ—

ইন্দ্ৰজিতে জিতি তুমি , সতী , —’সতী ‘ বলতে বলা হয়েছে –

‘ জ্বরায় আমি আসিব ফিরিয়া কল্যাণী’— এখানে ‘ কল্যাণী ‘ হলেন –

ইন্দ্রজিৎ সমরে , নাশ করতে চলেছে –

বিদায় এবে দেহ _____ । ( শূন্যস্থান )

‘ অম্বর উজলি ! ‘ — ‘ অম্বর ‘ শব্দের অর্থ হল –

শিখিনী আকর্ষি রোষে , ‘ — ‘ শিঞ্জিনী ‘ শব্দের অর্থ হল –

‘ ______ যথা নাদে মেঘ মাঝে ভৈরবে । ‘ ( শূন্যস্থান )

‘ উড়িছে কৌশিক – ধ্বজ ; ‘ – ‘ ধ্বজ ‘ শব্দের অর্থ –

‘ নাদিলা কর্পূরদল ‘ — ‘ কর্পূরদল ‘ বলতে বোঝানো হয়েছে –

‘ নাদিলা কর্পূরদল হেরি বীরবরে মহাগর্বে ।— ‘ বীরবর ‘ হলেন—

মরে নাকি পুনরায় বেঁচে উঠেছে –

মর্দানা ওঁর পায়ে লুটিয়ে পড়ে ।’— কার পায়ে ?

‘ নেমে সে নালিশ জানাল । এর কারণ –

‘ গুরু নানকের পায়ে প্রায় মূর্ছিত হয়ে পড়ল ।’— মূর্ছিত হয়ে পড়ার কারণ—

নানক অনুচরসহ বসেছিলেন—

পাথরটা তোলায় তলা থেকে বেরিয়ে এসেছিল –

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতাটির কবি হলেন –

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতাটির তরজমা করেন –

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতাটি অনুবাদকের কোন্ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত ?

পাবলো নেরুদা নোবেল পুরস্কার পান—

পাবলো নেরুদা ছিলেন –

অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল –

পাবলো নেরুদার প্রকৃত নাম হল –

‘ সে জানত না ‘ –’সে ‘ হল –

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় একটা কী চলে গেল বলতে কবি কোন্ জন্তুর উল্লেখ করেছেন ?

‘ সে জানত না’— সে কী জানত না ?

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় কবি ক – টি সপ্তাহ কেটে যাওয়ার উল্লেখ করেছেন ?

‘ অসুখী একজন ’ কবিতায় কে হেঁটে চলে গেল ?

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় কবি পরিত্যক্ত রাস্তায় কী জন্মানোর কথা বলেছেন ?

‘ অসুখী একজন ’ কবিতায় একটার – পর – একটা বছর কীভাবে নেমে এল বলে কবি মনে করেছেন ?

বৃষ্টি কী ধুয়ে দিয়েছিল ?

‘ তারপর যুদ্ধ এল’- ‘ যুদ্ধ এল ‘ – র অর্থ—

‘ তারপর যুদ্ধ এল –

‘রক্তের এক _____ মত ।’

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় শিশু আর বাড়িরা –

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় সব ধ্বংস হলেও অপেক্ষমান সেই মেয়েটির কী হল না ?

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় কীসে সমস্ত সমতল ধ্বংস হল ?

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় দেবতাদের চেহারা ছিল –

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় শান্ত – হলুদ দেবতারা কত বছর ধ্যানে ডুবে ছিল ?

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় শান্ত – হলুদ দেবতারা কীভাবে মন্দির থেকে উলটে পড়ল ?

তারা আর স্বপ্ন দেখতে পারল না । কারা স্বপ্ন দেখতে পারল না ?

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় কে মিষ্টি বাড়ির বারান্দার ঝুলন্ত বিছানায় ঘুমিয়েছিল ?

‘ অসুখী একজন ‘ কবি বারান্দার যে – বিছানাটিতে কবিতায় ঘুমিয়েছিলেন , সেটি ছিল –

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় কবির ঝুলন্ত বিছানার ধারের গাছটি ছিল –

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় ছড়ানো করতলের মতো পাতা ছিল—

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় কবির সেই মিষ্টি বাড়ির জলতরঙ্গটি কোন্ সময়ের ?

‘ সব _____ হয়ে গেল , জ্বলে গেল আগুনে । ‘

‘ অসুখী একজন ’ কবিতায় যেখানে শহর ছিল সেখানে ছড়িয়ে রইল –

‘ দোমড়ানো লোহা , মৃত মূর্তির বীভৎস / মাথা

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় শহর ধ্বংসের সঙ্গে সঙ্গে রক্তের দাগের রং হয়েছিল—

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় সেই মেয়েটি যার জন্য অপেক্ষারত , সে হল –

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় শহর ধ্বংসের সঙ্গে সঙ্গে রক্তের দাগের রং হয়েছিল—

‘ অসুখী একজন ‘ কবিতায় শহর ধ্বংসের সঙ্গে সঙ্গে রক্তের দাগের রং হয়েছিল—

‘ দোমড়ানো লোহা , মৃত মূর্তির বীভৎস / মাথা