জেনারেল ইনশিওরেন্সে ১০৮ অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার
বিভিন্ন বিভাগে অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার ক্যাডারে ১০৮ জনকে নেবে জেনারেল ইনশিওরেন্স কর্পোরেশন অব ইন্ডিয়া। পশ্চিমবঙ্গ-এ একাধিক পরীক্ষাকেন্দ্র আছে।
বিজ্ঞপ্তি নম্বর
এই নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি নম্বর GIC-HO/HR/Recruit_Scale 1/874/2024-25.
বিভাগ অনুসারে শূন্যপদের বিন্যাস
জেনারেল
শূন্যপদ
১৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
মোট অন্তত ৬০ শতাংশ (তফসিলিদের ক্ষেত্রে ৫৫ শতাংশ) নম্বর-সহ স্নাতক। স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা এমবিএ থাকলে অগ্রাধিকার।
লিগ্যাল
শূন্যপদ
৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
মোট অন্তত ৬০ শতাংশ (তফসিলিদের ক্ষেত্রে ৫৫ শতাংশ) নম্বর-সহ আইনে স্নাতক। স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা অভিজ্ঞতা থাকলে বা সাইবার ল বা সিভিল ল পড়ে থাকলে অগ্রাধিকার।
হিউম্যান রিসোর্স
শূন্যপদ
৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
মোট অন্তত ৬০ শতাংশ (তফসিলিদের ক্ষেত্রে ৫৫ শতাংশ) নম্বর-সহ স্নাতক এবং হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বা পার্সোনেল ম্যানেজমেন্টে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি।
ইঞ্জিনিয়ারিং
শূন্যপদ
৫টি (মেরিন ১, অ্যারোনটিক্যাল ১, মেকানিক্যাল ১, সিভিল ১, ইলেক্ট্রিক্যাল ১)।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
মোট অন্তত ৬০ শতাংশ (তফসিলিদের ক্ষেত্রে ৫৫ শতাংশ) নম্বর-সহ সংশ্লিষ্ট ইঞ্জিনিয়ারিং শাখায় বিই বা বি টেক। এম ই বা এম টেক বা এম এস ডিগ্রি থাকলে বা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা থাকলে অগ্রাধিকার।
আই টি
শূন্যপদ
২২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
কম্পিউটার সায়েন্স বা ইনফর্মেশন টেকনোলজি বা ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড ইলেক্ট্রিক্যাল বা ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশনস বা ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশনে বিই বা বি টেক। অথবা যে-কোনও শাখায় স্নাতক ডিগ্রি-সহ কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। উভয় ক্ষেত্রেই প্রার্থীর মোট অন্তত ৬০ শতাংশ (তফসিলিদের ক্ষেত্রে ৫৫ শতাংশ) নম্বর থাকতে হবে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকলে বা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা থাকলে অগ্রাধিকার।
অ্যাকচুয়ারি
শূন্যপদ
১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
মোট অন্তত ৬০ শতাংশ (তফসিলিদের ক্ষেত্রে ৫৫ শতাংশ) নম্বর-সহ স্নাতক। সেই সঙ্গে ইনস্টিটিউট অব অ্যাকচুয়াকিজ সোসাইটি অব ইন্ডিয়া বা ইনস্টিটিউট অ্যান্ড ফ্যাকাল্টি অব অ্যাকচুয়ারিজ, লন্ডন থেকে অন্তত ৭টি পত্রে পাশ করে থাকতে হবে। তার মধ্যে সিএস-টু পত্রে পাশ করে থাকা বাধ্যতামূলক।
ইনশিওরেন্স
শূন্যপদ
২০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
মোট অন্তত ৬০ শতাংশ (তফসিলিদের ক্ষেত্রে ৫৫ শতাংশ) নম্বর-সহ স্নাতক। পাশাপাশি, জেনারেল ইনশিওরেন্স বা রিস্ক ম্যানেজমেন্ট বা লাইফ ইনশিওরেন্স বা এফ-থ্রি বা এফসি-টু- তে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা ডিপ্লোমা থাকতে হবে।
ফিনান্স
শূন্যপদ
১৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা
মোট অন্তত ৬০ শতাংশ (তফসিলিদের ক্ষেত্রে ৫৫ শতাংশ) নম্বর-সহ বি কম। ফিনান্সে স্পেশ্যালাইজেশন-সহ এমবিএ বা সিএফ এ বা সি এ বা সি এম এ বা এম কম ডিগ্রি থাকলে অগ্রাধিকার।
বয়স
১-১১-২০২৪ তারিখে ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তফসিলি-রা ৫, ও বি সি-রা ৩ ও দৈহিক প্রতিবন্ধীরা ১০ বছরের ছাড় পাবেন। প্রাক্তন সমরকর্মীরা নিয়মানুসারে বয়সের ছাড় পাবেন। বিধবা, ডিভোর্সি, আইনত স্বামীবিচ্ছিন্নারা পুনরায় বিবাহ না করে থাকলে ৯ বছরের ছাড় পাবেন।
মূল বেতন
৫০,৯২৫ টাকা। সঙ্গে অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা।
প্রার্থী বাছাই করা হবে অনলাইন টেস্ট, গ্রুপ ডিসকাশন ও ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে। অনলাইন টেস্ট হবে ৫ জানুয়ারি। মোট নম্বর ১৫০। সময় আড়াই ঘণ্টা। নেগেটিভ মার্কিং আছে।
পশ্চিমবঙ্গের পরীক্ষাকেন্দ্র
কলকাতা বা বৃহত্তর কলকাতা, হুগলি ও শিলিগুড়ি।
দরখাস্ত বা আবেদন
অনলাইন দরখাস্ত করতে হবে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে : https://gicre.in প্রার্থীর চালু ই-মেল আই ডি থাকতে হবে। অনলাইন দরখাস্ত করা যাবে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। অনলাইন দরখাস্তের সময় প্রার্থীর পাসপোর্ট মাপের রঙিন ফটো, সই, বাঁ-হাতের বুড়ো আঙুলের ছাপ এবং হাতে লেখা ডিক্লারেশন স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে। অনলাইন দরখাস্ত সাবমিটের পর পূরণ করা দরখাস্তের এক কপি সিস্টেম জেনারেটেড প্রিন্ট আউট নিয়ে নেবেন। এটি কোথাও পাঠাতে হবে না। নিজের কাছে রাখবেন। পরে প্রয়োজন হবে।
আবেদন ফি
দরখাস্তের ফি বাবদ দিতে হবে ১,০০০ টাকা (জিএসটি অতিরিক্ত)। ডেবিট কার্ড (রূপে/ভিসা/মাস্টার কার্ড/মায়েস্ট্রো) বা ক্রেডিট কার্ড বা ইন্টারনেট ব্যাঙ্কিং বা ইমিডিয়েট পেমেন্ট সার্ভিস (আই এম পি এস) বা ক্যাশ কার্ড বা মোবাইল ওয়ালেটের মাধ্যমে ফি জমা দেওয়া যাবে। ফি জমা দেওয়ার পরে সিস্টেম জেনারেটেড ই-রিসিপ্টের একটি প্রিন্ট আউট নিয়ে নেবেন। এটি নিজের কাছে রেখে দেবেন। পরে দরকার হবে। মহিলা, তফসিলি ও দৈহিক প্রতিবন্ধীদের ফি দিতে লাগবে না।
বিশেষ নির্দেশ
খুঁটিনাটি তথ্যের জন্য দেখুন উপরোক্ত ওয়েবসাইট।